ডাক্তারবাবু যখন বললেন আমার ক্যান্সার আছে তখন যত না ভয় পেয়েছিলাম বা মন খারাপ হয়েছিল, তার থেকেও বেশি ভেঙ্গে পড়েছিলাম যখন শুনলাম আমি আর সন্তান ধারণ করতে পারবো না । মনে হলো যেন বেঁচে থাকার কোনো অর্থই হয় না।’- সামিনা খুব সাহসী মেয়ে, সে ক্যানসারকে হারিয়ে সুন্দর ভাবে বেঁচে আছে, স্কুলে পড়ায়। সে তার ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে খুব সুখী, তবুও কোথাও যেনো একটা না পাওয়ার রেশ রয়ে গেছে।
আকাশ ওর কেমোথেরাপির আগে স্পার্ম ফ্রীজ করে রেখেছিল। তাই এখন ওর স্পার্ম না থাকলেও ও জানে ভবিষ্যতে ও বাবা হতে পারে, যদিও এখন এটা ওর জীবনের প্রিয়রিটি নয়। কিন্তু এটা ভেবেই ওর অনেক হালকা লাগে।
সময়ের সাথে সাথে প্রযুক্তির অনেক উন্নতি হয়েছে, তাই সমিনা আকাশদের কাছে আজ ক্যান্সার চিকিৎসার পরেও নিজের সন্তান লাভের সুযোগ এসেছে। দরকার আমাদের সচেতনতা বাড়ানো।